Why we want our voice to be heard?

Pages

Sunday, April 17, 2011

Report from news media: Ramgarh Arsan Attack

Daily star report: http://www.thedailystar.net/newDesign/latest_news.php?nid=29384

3 die in Khagrachhari fighting for land

Indigenous people and Bangalee settlers clashed on Sunday over a disputed land killing three and injuring 20 others in Ramgarh upazila of Khagrachhari.

The deceased are: Ayub Ali, 30, Sunil Sarkar, 35, and Nawab Ali, 70, of Shankhola Para, our Khagrachhari correspondent reported.

Of the injured, five were admitted to Manikchhari Upazila Health Complex in critical condition.
Seeing them at the hospital, the settlers of Manikchhari chased the indigenous people in Manikchhari Bazar area.

They also set 10 houses of indigenous people on fire at Mahamunitilla village in the upazila.

Earlier, a group of 15 to 20 indigenous people attacked the settlers when they were ploughing the disputed land at 3:30pm, Md Monjurul, acting officer in-charge of Guimara Police Station, told The Daily Star.

Jahir Ahmad, Assistant Superintendent of Police of Ramgarh Circle, admitted the incident.
After hearing the incident, a group of Bangalee people from Bara Pilak Bazar area rushed to the spot and attacked the indigenous villagers leaving three dead and 20 injured.

Around 30 houses of indigenous people were also burned down in Ramgarh.

Meanwhile, Khagrachhari Deputy Commissioner Anisul Haque Bhuiyan termed the incident as ‘not so significant’.

Talking to The Daily Star over phone he said the authority has so far confirmed two deaths.
Additional forces of police have been deployed at the scene to avoid further untoward incident, the DC added. A platoon of army was also patrolling the area.

Locals said the Bangalee people are the real owner of the land as they have been using the land for a long time.

While contacted over cell phone to Cippru Marma, an indigenous of the area said, the incident took place as settlers wanted to grab their lands.

General Secretary of Khagrachhari District Awami League Zahadul Alam visited the spot and urged people to maintain peace and show respect to laws.

Meanwhile, section 144 was enforced in Ramgarh and Manikchhari following the incident.



------------

Report from Prothom-Alo: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-17/news/147311

খাগড়াছড়িতে আদিবাসী-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৩০

খাগড়াছড়ি ও মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি | তারিখ: ১৭-০৪-২০১১

জমি-জমাসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার বড়পিলাক এলাকার শণখোলাপাড়ায় আদিবাসী ও বাঙালিদের সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত ও অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। পরে মানিকছড়ি ও রামগড় উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
আজ রোববার বিকেল তিনটার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, আজ বড় পিলাক এলাকার আবদুল কাশেম আট-নয়জন শ্রমিক নিয়ে শণখোলাপাড়ার বিরোধপূর্ণ একটি টিলায় জঙ্গল পরিষ্কার ও মাটিকাটার কাজ করছিলেন। এ সময় স্থানীয় আদিবাসীরা তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
হামলার খবর পার্শ্ববর্তী বড় পিলাকে ছড়িয়ে পড়লে বাঙালিরা সংঘবদ্ধ হয়ে আদিবাসীদের ওপর পাল্টা হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এ ঘটনায় অন্তত ৩২ জন আহত হন। পরে আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে বড় পিলাক এলাকার আয়ুব আলী (৩৫), নোয়াব আলী (৭৫) ও সুনীল চন্দ্র সরকার মারা যান।
আদিবাসীরা অভিযোগ করেছেন, ঘটনার পর পরই বাঙালিরা আদিবাসীদের বাড়িঘর লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায়। এ ছাড়া শণখোলা ও রেয়ো মরং পাড়ায় কমপক্ষে ৩০টি ঘরপোড়ানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ঘটনার জের ধরে এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি ও ফেণী-রামগড়-খাগড়াছড়ি সড়কের যানবাহন চলাচলও বন্ধ রয়েছে।
মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসিমউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার আবু কালাম সিদ্দিক মুঠোফোনে প্রথম আলোকে জানান, পরিস্থিতি শান্ত রাখার জন্য আলোচনা চলছে। উভয় পক্ষই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সহযোগিতা করছেন বলে তিনি জানান।  

---------------



রামগড়ে ১৪৪ ধারা
পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৩০, বাড়ি-ঘরে আগুন

 জেলা প্রতিনিধি
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

খাগড়াছড়ি: পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির গুইমারা থানার জালিয়াপাড়ার বড়পিলাক মৌজার ছনখোলা ও রিয়ংম্রং এলাকায় ভূমি বিরোধকে কেন্দ্র করে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে ৩ বাঙালি নিহত ও উভয় পক্ষে প্রায় ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

রোববার দুপুর ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত সংঘর্ষের এ ঘটনায় আদিবাসীদের প্রায় অর্ধ শতাধিক বাড়ি-ঘর পোড়ানো হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র দাবি করেছে।

নিহতরা হচ্ছেন সাংখোলাপাড়ার আইয়ুব আলী (৩০), নবাব আলী (৭০) ও বদিউল আলম (৩৫)।

এ ঘটনায় ৩জন নিহত হওয়ার বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন খাগড়াছড়ির এসপি আবু কালাম সিদ্দিক।

আরেকটি অসমর্থিত সূত্র দাবি করে, একই এলাকার সুনীল সরকার (৩৫) নামে আরও একজন নিহত হয়েছে।

আহতদের মধ্যে ৭জনকে মানিকছড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এদিকে এ ঘটনায় জালিয়াপাড়া, বড়পিলাক মৌজার ছনখোলা ও রিয়ংম্রংসহ কয়েকটি এলাকায় রোববার সন্ধ্যার পর থেকে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।

অপরদিকে সংঘর্ষে বাঙালি নিহত হওয়ার প্রতিবাদে স্থানীয় বাঙালিরা বিকালে খাগড়াছড়ি-রামগড়-মানিকছড়ি সড়ক অবরোধ করলে সেনাসদস্যরা তাদের সরিয়ে দেয়।

বড় পিলাক এলাকাবাসী আব্দুল কাদের জানান, দুপুর সাড়ে ১২টায় রামগড় উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের ছনখোলা এলাকায় বাঙালিরা তাদের জমিতে কাজ করতে গেলে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা বাধা দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় একপর্যায়ে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয় এবং পাহাড়িদের মারপিটে আইয়ুব আলী ঘটনাস্থলেই মারা যান। এছাড়া নওয়াব আলী এবং বদিউল আলম নামে দু’জন গুরুতর আহত হন। তাদের মধ্যে নবাব আলী ও বদিউল পরে মারা যান।

অপরদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রিয়ং¤্রং পাড়ার এক আদিবাসী জানান, রোববার সকালে জালিয়া পাড়ার বড় পিলাক এলাকা বাঙালিরা এসে ছণখোলাপাড়ায় পাহাড়িদের জমিতে জঙ্গল পরিষ্কার করে কলা চারা রোপন করতে থাকে। তিনি দাবি করেন, স্থানীয় মারমারা তাদের বাধা দিলে বাঙালিরা তাদের ওপর হামলা চালায়।

আহত কয়েকজনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা গেছে।

এদিকে হাফছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান চাথোয়াই মারমা জানান, তইকর্মা, সিকা, ছনখোলা, রিয়ং¤্রংসহ আরো বেশ কিছু এলাকায় আদিবাসীদের ৬০টির বেশি বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

এদিকে গুইমারা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঞ্জুর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ১জন নিহত ও ৪জন আহত হয়েছেন। এছাড়া ২০টি বাড়ি পুড়ে গেছে বলে জানান তিনি।
মৌজার ছনখোলা ও রিয়ংম্রংয়ে এখন থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এলাকায় গুইমারা থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে।
অপরদিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক আনিস উল হক ভূঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি ঘটনাটি শুনেছি। ঘটনা সৃষ্টিকারী যেই হোক না কেন তাদেরকে উপযুক্ত শাস্তি দেয়া হবে।’
এদিকে রাত ৮টায় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদারের সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যেই পুলিশসহ আইন-শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য সেনাবহিনী ওআওয়ামী লীগ নেতারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখনও উত্তেজনা আছে। এটাই স্বাভাবিক। কারণ হতাহতের ঘটনা ঘটৈছে। এখানে মানুষের  সেন্টিমেন্ট জড়িত। যেসব জায়গায় সংঘর্ষ বেশি ছড়িয়ে পড়েছে সেসব জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনা যাতে আর ছড়িয়ে না পড়ে, পরিস্থিতি যাতে আর উত্তপ্ত না হয় সে ব্যাপারে আমরা সব সময়েই লক্ষ্য রাখছি।’ 
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৭, ২০১১

------------

Report from bdnews24.com: http://bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=155824&hb=2


খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ১


খাগড়াছড়ি, এপ্রিল ১৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার বড়পিলাকের ছনখোলা ও রিয়ংম্রং এলাকায় রোববার পাহাড়ি ও বাঙালি সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হন অন্তত ৩০ জন।

এ সময় উভয়পক্ষের অন্তত ৬০টি বাড়িঘর পোড়ানো হয়েছে।

পুলিশ জানায়, নিহত আইয়ুব আলী (৪৫) খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ও জালিয়াপাড়ার মাঝামাজি এলাকার বাসিন্দা।

আহতদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছনখোলা পাড়ার ক্ষতিগ্রস্ত একজন জানান, সকালে জালিয়াপাড়ার বড় পিলাক থেকে ৩০ জন বাঙালি শণখোলাপাড়ায় গিয়ে পাহাড়িদের জমিতে জঙ্গল পরিষ্কার করে কলা চারা রোপন করছিল।

এতে স্থানীয় মারমারা বাধা দিলে বাঙালিরা তাদের ওপর হামলা চালায়।

হাফছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান চাথোয়াই মারমা জানান, তইকর্মা, সিকা, ছনখোলা, রিয়ংম্রংসহ আরো কয়েকটি এলাকায় আদিবাসীদের ৬০টির বেশি ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

রামগড় সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট মো. জহির বলেণ, ঘটনাস্থলে একজন নিহত হয়েছেন। ঘটনাটি দুর্গম এলাকায় হওয়ায় সঠিক তথ্য পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। গুইমারা থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক আনিস উল হক ভূঁইয়া বলেন, "আমি ঘটনাটি শুনেছি। ঘটনা সৃষ্টিকারী যেই হোক না কেন তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।"

এদিকে ইউপিডিএফ'র প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিরন চাকমা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গত ১৪ এপ্রিল বৈসাবি উৎসবের সুযোগে বাঙালিরা জায়গাটি দখল করতে গিয়েছিল।

ওই সময় বিষয়টি রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারকে জানানো হয়েছিল।

এদিকে স্থানীয় আব্দুল কাদের জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রামগড়ের হাফছড়ি ইউনিয়নের ছনখোলা এলাকায় বাঙালিরা তাদের জমিতে কাজ করার সময় কিছু পাহাড়ি তাদের বাধা দেয়।

"এতে সংঘর্ষে আইয়ুব আলী ঘটনাস্থলে মারা যান।"

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা বলেন, আদিবাসীদের ভূমি দখল করে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/প্রতিনিধি/এমইউএস/ডিডি/পিডি/১৯৫৯ ঘ. 
 
 
-----------------------

No comments:

Post a Comment